কোথায়
যেন একবার পড়েছিলাম, একটি কিশোর বা কিশোরীর হাতের কাছে একটি কম্পিউটার
থাকলে সে হয়তবা দিনভর গেইম খেলবে, কিন্তু সে প্রোগ্রামিং জানলে হয়ত
কম্পিউটারটির জন্যে সফটওয়্যার বানাবে। কথাটা হয়ত সত্যিই ঠিক। সত্যি বলতে,
আমি যখন প্রথম কম্পিউটার হাতে পেয়েছিলাম, আমিও গেইম খেলা আর মুভিই দেখা
শুরু করেছিলাম।
কম্পিউটার ছাড়া আজকালকার দুনিয়ায় অনেক কিছুই সম্ভবত অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। পড়াশোনা থেকে শুরু করে বিনোদন - সবকিছুতেই এখন কম্পিউটারের বহুল ব্যবহার। কম্পিউটার সত্যিই একটি অসম্ভব ক্ষমতাবান একটি যন্ত্র, বলা হয়ে থাকে আধুনিক বিজ্ঞানের সেরা আবিষ্কার এই কম্পিউটার। কিন্তু এই কম্পিউটার আসলে বেশ নির্বোধ একটি যন্ত্রও বটে।
কম্পিউটার নামের এই একটি যন্ত্র দশ জন সাধারণ মানুষের কাজ একাই করতে পারে। তার দক্ষতা অসাধারণ। কিন্তু অতি দক্ষ যন্ত্রটিও অনেক সময় একটি অসাধারণ মানুষের হাতের আঙ্গুলের সাধারণ টোকার কাজটিও করতে পারে না। তাই বলে, সবাই তো আর অসাধারণ হয়ে ওঠে না!
আচ্ছা, কেমন হত, যদিও তুমিও খুব অসাধারণ একজন হতে? কম্পিউটার হত তোমার ইচ্ছে পূরণের সামান্য একটা যন্ত্র মাত্র!
খুব দারুণ হত, তাই না?
প্রোগ্রামিং শিখে আমরা একেকজন কিন্তু সত্যি সত্যিই হয়ে উঠতে পারি সেই মানুষটি যে কিনা খুব সহজেই এই যন্ত্রকে ইচ্ছামত কথা শোনাতে পারে!
প্রোগ্রামিং নামের সাধারণ কিন্তু শক্তিশালী একটি বিষয় শিখে নিলে কম্পিউটারের মত ক্ষমতাবান একটি যন্ত্রকেও তুমি অতি সহজেই বশ মানাতে পারবে, কম্পিউটার তোমার কথায় উঠবে-বসবে!
আর সবচেয়ে খুশির ব্যাপার হল, প্রোগ্রামিং শিখতে হলে কম্পিউটার বিজ্ঞানের ছাত্র হতে না। যে কেউ, যার সাধারণ যোগ-বিয়োগ, গুণ-ভাগের ধারণা আছে, সেই প্রোগ্রামিং শিখে নিতে পারে!
কী, হতে চাও একজন প্রোগ্রামার?
তোমরা যারা এখনো স্কুলে পড় এবং প্রোগ্রামিং শিখতে চাও, তাদের জন্যে বেসিক সাইন্স অ্যারিনা আয়োজন করেছে বিশেষ ওয়ার্কশপ!!
২০১৫ - ২০১৬ ও ২০১৭ সালের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শুরু হচ্ছে জাতীয় হাইস্কুল প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা ২০১৮ ।
বদলগাছীতে হতে যারা অংশ গ্রহন করতে চাও তারা "বেসিক মডেল স্কুলে " যোগাযোগ করে -----
"নূর সাইন্স & প্রোগ্রামিং অ্যারিনা" একটি বিজ্ঞান সংগঠন এর সাথে যুক্ত হতে পারো।
প্রশ্ন: শুধু কি প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা হবে?
উত্তর : না। আঞ্চলিক উৎসবে আরো থাকবে আইসিটি কুইজ প্রতিযোগিতা। এটি হবে তিন ক্যাটাগরিতে –জুনিয়র – ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম, সেকেন্ডারি – নবম-দশম এবং হায়ার সেকেন্ডারি – এসএসি পরিক্ষার্থী-দ্বাদশ শ্রেণি। অংশগ্রহণকারীদের ৩০-৪০ মিনিটের কুইজ প্রতিযোগিতা হবে। প্রশ্ন হবে বহুনির্বাচনী এবং প্রশ্নেই উত্তর লিখতে হবে।
প্রশ্ন : কোথায় কোথায় আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা হবে?
উত্তর : সকল বিভাগীয় শহর যথা রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেটে, ঢাকা মহানগর ছাড়া ঢাকা বিভাগেরটি গোপালগঞ্ঝে এবং ঢাকা মহানগরে এই আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার কুইজ ও প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা ২৯ মে ঢাকার প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে।
প্রশ্ন : আঞ্চলিক উৎসবের ভ্যেনু কোথায়?
উত্তর : আঞ্জলিক ও জাতীয় আয়োজনের ভ্যেনু এখনও চূড়ান্তভাবে নির্ধারিত হয়নি ।
প্রশ্ন : অংশগ্রহণের জন্য কী আগেই নিবন্ধন করতে হবে?
উত্তর : হ্যা। আঞ্চলিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনের জন্য নিজ নিজ ভ্যেনুতে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধনের বিস্তারিত নিয়মাবলী পরবর্তী সময়ে ঘোষণা করা হবে।
। প্রশ্ন : জাভা বা পাইথনে কি প্রোগ্রাম করা যাবে?
উত্তর : না। স্কুল-কলেজ পর্য়ায়ের শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা হচ্ছে ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড। সেখানে তিনটি প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করা যায়, সি, সি প্লাস প্লাস ও প্যাসকেল। যেহেতু প্যাসকেল বিলুপ্তপ্রায়, তাই এখানে সি ও সি প্লাস প্লাসের সাপোর্ট রয়েছে। ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স প্রতিযোগিতায় জাভা সাপোর্ট করলে সেটিও তখন ব্যবহার করা যাবে।আপাতত কেবল সি/সি প্লাস প্লাস।
প্রশ্ন : আমি আগে কখনো অনলাইনে প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা করিনি। কেমন করে করবো?
উত্তর : বেসিক মডেল স্কুলে যোগাযোগ করে একটা ফর্ম পুরন করো। সেখানে ই-মেইল, ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড দিয়ে তুমি তোমার একাউন্ট পেয়ে যাবে। তারপর ঐখানে থেকেই তুমি প্রয়োজনীয় তথ্য ও প্রশিক্ষন নিয়ে টেস্টে অংশ নিতে পারবে।
এছাড়াও শিক্ষার্থীদের জন্য বেসিক কম্পিউটার প্রশিক্ষন সহ লেখাপড়ায় মান উন্নয়নে কম্পিউটার , ইন্টারনেট ও প্রয়োজনীয় সফটওয়ার ব্যবহার হাতে কলমে বুঝিয়ে দেয়া হবে।
ফেসবুকে বেসিক মডেল স্কুল: https://web.facebook.com/basicmschool/
কম্পিউটার ছাড়া আজকালকার দুনিয়ায় অনেক কিছুই সম্ভবত অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। পড়াশোনা থেকে শুরু করে বিনোদন - সবকিছুতেই এখন কম্পিউটারের বহুল ব্যবহার। কম্পিউটার সত্যিই একটি অসম্ভব ক্ষমতাবান একটি যন্ত্র, বলা হয়ে থাকে আধুনিক বিজ্ঞানের সেরা আবিষ্কার এই কম্পিউটার। কিন্তু এই কম্পিউটার আসলে বেশ নির্বোধ একটি যন্ত্রও বটে।
কম্পিউটার নামের এই একটি যন্ত্র দশ জন সাধারণ মানুষের কাজ একাই করতে পারে। তার দক্ষতা অসাধারণ। কিন্তু অতি দক্ষ যন্ত্রটিও অনেক সময় একটি অসাধারণ মানুষের হাতের আঙ্গুলের সাধারণ টোকার কাজটিও করতে পারে না। তাই বলে, সবাই তো আর অসাধারণ হয়ে ওঠে না!
আচ্ছা, কেমন হত, যদিও তুমিও খুব অসাধারণ একজন হতে? কম্পিউটার হত তোমার ইচ্ছে পূরণের সামান্য একটা যন্ত্র মাত্র!
খুব দারুণ হত, তাই না?
প্রোগ্রামিং শিখে আমরা একেকজন কিন্তু সত্যি সত্যিই হয়ে উঠতে পারি সেই মানুষটি যে কিনা খুব সহজেই এই যন্ত্রকে ইচ্ছামত কথা শোনাতে পারে!
প্রোগ্রামিং নামের সাধারণ কিন্তু শক্তিশালী একটি বিষয় শিখে নিলে কম্পিউটারের মত ক্ষমতাবান একটি যন্ত্রকেও তুমি অতি সহজেই বশ মানাতে পারবে, কম্পিউটার তোমার কথায় উঠবে-বসবে!
আর সবচেয়ে খুশির ব্যাপার হল, প্রোগ্রামিং শিখতে হলে কম্পিউটার বিজ্ঞানের ছাত্র হতে না। যে কেউ, যার সাধারণ যোগ-বিয়োগ, গুণ-ভাগের ধারণা আছে, সেই প্রোগ্রামিং শিখে নিতে পারে!
কী, হতে চাও একজন প্রোগ্রামার?
তোমরা যারা এখনো স্কুলে পড় এবং প্রোগ্রামিং শিখতে চাও, তাদের জন্যে বেসিক সাইন্স অ্যারিনা আয়োজন করেছে বিশেষ ওয়ার্কশপ!!
২০১৫ - ২০১৬ ও ২০১৭ সালের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শুরু হচ্ছে জাতীয় হাইস্কুল প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা ২০১৮ ।
বদলগাছীতে হতে যারা অংশ গ্রহন করতে চাও তারা "বেসিক মডেল স্কুলে " যোগাযোগ করে -----
"নূর সাইন্স & প্রোগ্রামিং অ্যারিনা" একটি বিজ্ঞান সংগঠন এর সাথে যুক্ত হতে পারো।
হাইস্কুল প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার তথ্য :
প্রশ্ন : এই প্রতিযোগিতায় কারা অংশ নিতে পারবে?
উত্তর : ৬ষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের জন্য কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা হবে দুই ক্যাটাগরিতে – জুনিয়র ও সিনিয়র। জুনিয়র গ্রূপে ৬ষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা। আর দশম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী এবং পলিটেকনিক কলেজের প্রথম ও দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা (৪র্থ সেমিস্টার পর্যন্ত) সিনিয়র ক্যাটাগরি। রেজিস্ট্রেশন করে অংশ নিতে হবে। ঢাকা মহানগর এবং সাত বিভাগ মিলে মোট আটটি আঞ্ঝলিক প্রতিযোগিতা হবে।প্রশ্ন: শুধু কি প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা হবে?
উত্তর : না। আঞ্চলিক উৎসবে আরো থাকবে আইসিটি কুইজ প্রতিযোগিতা। এটি হবে তিন ক্যাটাগরিতে –জুনিয়র – ৬ষ্ঠ থেকে ৮ম, সেকেন্ডারি – নবম-দশম এবং হায়ার সেকেন্ডারি – এসএসি পরিক্ষার্থী-দ্বাদশ শ্রেণি। অংশগ্রহণকারীদের ৩০-৪০ মিনিটের কুইজ প্রতিযোগিতা হবে। প্রশ্ন হবে বহুনির্বাচনী এবং প্রশ্নেই উত্তর লিখতে হবে।
প্রশ্ন : কোথায় কোথায় আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা হবে?
উত্তর : সকল বিভাগীয় শহর যথা রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেটে, ঢাকা মহানগর ছাড়া ঢাকা বিভাগেরটি গোপালগঞ্ঝে এবং ঢাকা মহানগরে এই আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার কুইজ ও প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা ২৯ মে ঢাকার প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে।
প্রশ্ন : আঞ্চলিক উৎসবের ভ্যেনু কোথায়?
উত্তর : আঞ্জলিক ও জাতীয় আয়োজনের ভ্যেনু এখনও চূড়ান্তভাবে নির্ধারিত হয়নি ।
প্রশ্ন : অংশগ্রহণের জন্য কী আগেই নিবন্ধন করতে হবে?
উত্তর : হ্যা। আঞ্চলিক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনের জন্য নিজ নিজ ভ্যেনুতে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধনের বিস্তারিত নিয়মাবলী পরবর্তী সময়ে ঘোষণা করা হবে।
। প্রশ্ন : জাভা বা পাইথনে কি প্রোগ্রাম করা যাবে?
উত্তর : না। স্কুল-কলেজ পর্য়ায়ের শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা হচ্ছে ইনফরমেটিক্স অলিম্পিয়াড। সেখানে তিনটি প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করা যায়, সি, সি প্লাস প্লাস ও প্যাসকেল। যেহেতু প্যাসকেল বিলুপ্তপ্রায়, তাই এখানে সি ও সি প্লাস প্লাসের সাপোর্ট রয়েছে। ভবিষ্যতে আন্তর্জাতিক ইনফরমেটিক্স প্রতিযোগিতায় জাভা সাপোর্ট করলে সেটিও তখন ব্যবহার করা যাবে।আপাতত কেবল সি/সি প্লাস প্লাস।
প্রশ্ন : আমি আগে কখনো অনলাইনে প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা করিনি। কেমন করে করবো?
উত্তর : বেসিক মডেল স্কুলে যোগাযোগ করে একটা ফর্ম পুরন করো। সেখানে ই-মেইল, ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড দিয়ে তুমি তোমার একাউন্ট পেয়ে যাবে। তারপর ঐখানে থেকেই তুমি প্রয়োজনীয় তথ্য ও প্রশিক্ষন নিয়ে টেস্টে অংশ নিতে পারবে।
এছাড়াও শিক্ষার্থীদের জন্য বেসিক কম্পিউটার প্রশিক্ষন সহ লেখাপড়ায় মান উন্নয়নে কম্পিউটার , ইন্টারনেট ও প্রয়োজনীয় সফটওয়ার ব্যবহার হাতে কলমে বুঝিয়ে দেয়া হবে।
ফেসবুকে বেসিক মডেল স্কুল: https://web.facebook.com/basicmschool/